ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য

ই পাসপোর্ট আবেদন করার কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে নিজের কাছে আসার ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ভেরিফিকেশন ধাপ হলো ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন কিভাবে সম্পন্ন হয়? কিংবা ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে কত টাকার প্রয়োজন হতে পারে? এ কাজটি সম্পন্ন হতে সর্বমোট কতদিন লাগতে পারে? এ সংক্রান্ত তথ্য অনেকেরই জেনে নেয়ার ইচ্ছাা থাকে।

আর আপনি যদি পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জেনে নিতে চান, তাহলে এই আর্টিকেল থেকে সেই সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন কেন প্রয়োজন হয়?

পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে অন্যতম একটি পর্যায় হলো পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন। এক্ষেত্রে পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন কেন নেওয়া হয়?

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন নেয়ার অনেকগুলো ভিন্ন কারণ রয়েছে। যে সমস্ত কারণের মধ্যে থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ নিচে তুলে ধরা হলো:

  • যে ব্যক্তি পাসপোর্ট এর আবেদন করছেন সেই ব্যক্তি বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক কিনা সেটা যাচাই করার জন্য।
  • ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারী মামলা রয়েছে কিনা কিংবা যে ব্যক্তি পাসপোর্ট আবেদন করেছেন সেই ব্যক্তি কোন ফৌজদারি মামলার আসামি কিনা।
  • পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে আপনি যে সমস্ত তথ্য দিয়েছেন সেই সমস্ত তথ্য সঠিক কিনা। কিংবা তথ্যের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য।
  • আবেদন করার সময় আপনার দেয়া স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা যাচাই করার জন্য।
  • পূর্বের পাসপোর্টে থাকা তথ্য ( বয়স পরিবর্তন এবং  পিতা, মাতা অথবা নিজের না সম্পূর্ণ চেঞ্জ কি না)

এসমস্ত কারণ তদারকির জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় এবং পুলিশ ভেরিফিকেশন যথাক্রমে পাড়ি দিতে হয়।

সেজন্য, আপনার যদি এই সমস্ত তথ্য কোনো জটিলতা না থেকে থাকে তাহলে আপনি এই ভেরিফিকেশন প্রসেস খুব সহজেই উত্তীর্ণ হতে পারবেন।

আবেদনের পরে পুলিশ ভেরিফিকেশনের রয়েছে কিনা কিভাবে যাচাই করবেন?

আপনার করা আবেদন বর্তমান সময়ে ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন জন্য পেন্ডিং অবস্থায় রয়েছে কিনা সেটা যাচাই করবেন কিভাবে? কিংবা কিভাবে বুঝবেন আপনার আবেদনকৃত পদ্ধতি বর্তমানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য অপেক্ষমান।

এক্ষেত্রে আপনি যদি পাসপোর্ট আবেদন যাচাই করে নিয়ম জেনে পাসপোর্ট চেক করে নেন তাহলে সেই সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।

পাসপোর্ট চেক করে নেয়ার পরে, নিম্নলিখিত স্ক্রীনশটএর মত স্ট্যাটাস যদি আপনি দেখতে পান তাহলে এটা বুঝতে হবে আপনার পাসপোর্ট বর্তমানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য অপেক্ষমান।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য

অথবা পাসপোর্ট আবেদন চেক করার সময় আপনি নিম্নলিখিত মেসেজটি দেখতে পারবেন।

Enrolment Pending SB Police verification. Dear, Your e-Passport application is pending for SB Police verification.

এবং আপনি যদি উপরে উল্লেখিত স্ট্যাটাসটি দেখতে পান, তাহলে এটা বুঝে নিবেন আপনার পাসপোর্ট বর্তমানে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য অপেক্ষমান।

পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে কি কি লাগে?

খুব স্বাভাবিকভাবে আপনি যদি পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে চান, তাহলে বিভিন্ন রকম তথ্য প্রয়োজন হবে।

এক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন করার জন্য যে সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্যের প্রয়োজন হবে সেগুলো সম্পর্কিত তথ্য নিচে তুলে ধরা হলো:

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র কিংবা জন্ম নিবন্ধন কার্ড।
  • আবেদনকৃত ব্যক্তির নাগরিকত্ব সনদ।
  • পিতা, মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • মহিলাদের ক্ষেত্রে, আবেদনকৃত ব্যক্তির স্বামী থেকে থাকলে সেই ব্যক্তির জাতীয় পরিচয় পত্র।
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি ( পানি, গ্যাস, টেলিফোন গ্রহণ যোগ্য)
  • বাসা ভাড়া থাকলে বাসা ভাড়ার চুক্তিপত্র।
  • পূর্বে কোন মামলা থেকে থাকলে সেই মামলা খারিজ হয়েছে এই মর্মে তথ্যাদি কিংবা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।
  • আপনি যদি ভূমিহীন হয়ে থাকেন তাহলে তার কাগজপত্র।

উপরে যে সমস্ত তত্ত্বের কথা মেনশন করা হয়েছে সে সমস্ত তথ্য যদি আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে আপনি পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য পুরোপুরি ভাবে প্রস্তুত।

কিংবা পুলিশ ভেরিফিকেশন করার জন্যে যে সমস্ত নিয়ম রয়েছে, সেই নিয়ম মেনে আপনি যখন ভেরিফিকেশন করতে যাবেন তখন এই সমস্ত তথ্য সাথে নিয়ে যেতে হবে।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন করার নিয়ম

উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি তথ্য যদি আপনার কাছে থেকে থাকে কিংবা আপনি যদি এটা যাচাই করে নিতে সক্ষম হন যে আপনার আবেদনটি বর্তমানে ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন জন্য অপেক্ষমান তাহলে পুলিশ ভেরিফিকেশন কিভাবে করবেন?

পুলিশ ভেরিফিকেশন করার সর্ব প্রথম ধাপ হিসেবে আপনাকে অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন যাচাই করে নিতে হবে, যা উপরে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

আবেদন যাচাই করার পরে আপনি যদি Enrolment Pending SB Police verification মেসেজটি দেখতে পান, তাহলে আপনি এটা বুঝে নিবেন আপনার পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য অপেক্ষমান।

  • এবার আপনি যেই থানার অধীনে পাসপোর্ট আবেদন করেছেন সেই থানার অধীনে পাসপোর্ট আবেদনের ২ থেকে ৪ কর্মদিবসের মধ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার নাম্বারে ফোন দেবেন।
  • যখনই আপনি ফোন কল পাবেন তখন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার সাথে দেখা করার জন্য বলতে পারেন অথবা আপনি নিজেই নিকটস্থ থানায় গিয়ে দেখা করতে পারেন।
  • দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কল করার পরে যে সমস্ত কাগজপত্র নিয়ে যাওয়ার কথা বলবেন সে সমস্ত কাগজপত্র সাথে নিয়ে যাবেন।
  • সমস্ত তথ্যের মেইন কপি এবং একইসাথে ফটোস্ট্যাট কপি সাথে নিয়ে যাবেন যাতে করে ফটোস্ট্যাট কপি সেখানে রেখে আসতে পারেন। কারণ, অফিসারের সাথে দেখা করার পরে প্রয়োজনীয় কাগজ জমা দিয়ে আসতে হবে।

উপরে যে কয়টি তথ্য দেয়া হয়েছে, সেই উপায় আপনি যদি নিকটস্থ থানায় গিয়ে পৌঁছান কিংবা আপনার কাঙ্খিত মেহমান আপনার বাসায় এসে পৌঁছায়, তাহলে পুলিশ ভেরিফিকেশনের কাজটি সম্পন্ন হয়ে যায়।

ঢাকা মেট্রোয়ের মধ্যে পুলিশ ভেরিফিকেশন

এছাড়াও আপনি যদি ঢাকা মেট্রোপলিটন এর মধ্যে থেকে থাকেন তাহলে আপনি নিজেই ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন স্ট্যাটাস সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।

এবং দেখে নিতে পারবেন কোন তদন্ত কর্মকর্তা আপনার ভেরিফিকেশনের জন্য দায়িত্বটি হাতে পেয়েছেন।

এক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রোপলিটন এর মধ্যে আপনি যদি ভেরিফিকেশন স্ট্যাটাস যাচাই করে নিতে চান, তাহলে সর্বপ্রথম নিম্নলিখিত লিংকে ভিজিট করতে হবে।

উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করার পরে পাসপোর্ট স্লিপ নাম্বার এবং জন্মতারিখ দেয়ার মাধ্যমে আবেদন যাচাই করে নিতে পারবেন।

আর উপরে উল্লেখিত উপায় ঢাকা মেট্রোপলিটনের বাসিন্দারা ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশনের সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে পারেন।

জেনে রাখা ভালো: অনেক সময় পুলিশ ভেরিফিকেশন নেগেটিভ দেয়। সে ক্ষেত্রে pending sb police clearance স্ট্যাটাস চেঞ্জ হয়ে Sent for Rework লেখা আসবে।

এবং এই স্ট্যাটাস দেখালে ঘাবড়ানোর কোনো প্রয়োজন নেই।

নেগেটিভ পুলিশ ভেরিফিকেশন কেন আসে?

পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় অনেক ক্ষেত্রে নেগেটিভ পুলিশ ভেরিফিকেশন স্ট্যাটাস আসতে পারে। এক্ষেত্রে এই স্ট্যাটাসে আসার সম্ভাব্য কারণ কি?

যে সমস্ত সম্ভাব্য কারণে নেগেটিভ ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন আসতে পারে সেই সমস্ত সম্ভাব্য কারণ নিচে তুলে ধরা হলো।

  • যদি আপনার দেয়া ঠিকানা ভুল থেকে থাকে, তাহলে পুলিশ ভেরিফিকেশন নেগেটিভ আসতে পারে।
  • বর্তমান ঠিকানা অনুযায়ী আপনাকে না পাওয়া গেলে নেগেটিভ পুলিশ ভেরিফিকেশন আসতে পারে।
  • যে ব্যক্তি আবেদন করেছেন সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারী মামলা থাকলে ভেরিফিকেশন নেগেটিভ আসবে।
  • এছাড়াও আপনার দেয়া যেকোন রকমের তথ্য যদি ভুল থেকে থাকে তাহলে নেগেটিভ পুলিশ ভেরিফিকেশন আসতে পারে।
  • পেশা ভুল দিলে এবং সেটা জানতে পারলে নেগেটিভ দিতে পারে।
  • আপনার যদি পূর্বের কোন পাসপোর্ট থেকে থাকে এবং সেই পাসপোর্টে থাকা তথ্য সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন করে থাকলে এই সমস্যাটি দেখা দিবে।

পাসপোর্ট নেগেটিভ পুলিশ ভেরিফিকেশন আসলে করণীয় কি?

পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন এ নেগেটিভ রিপোর্ট আসলে সেক্ষেত্রে করণীয় হিসেবে আপনাকে পুনরায় পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য আবেদন করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দরখাস্ত প্রেরণ করার মাধ্যমে ভেরিফিকেশনের জন্য আবেদন করতে হবে, তাহলে আপনার পুনঃপাসপোর্ট ভেরিফিকেশন আবেদন তারা গ্রহণ করবে।

এক্ষেত্রে আপনি যদি ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য পুনরায় আবেদন করেন তাহলে আপনাকে একটি দরখাস্ত লিখে, সেটি সহকারী পরিচালক এর নিকট প্রেরণ করতে হবে।

দরখাস্ত লেখার নমুনা রয়েছে সেটি নিচে তুলে ধরা হলো:

বরাবর

সহকারী পরিচালক

আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস,  ।

বিষয়ঃ ভুল সংশোধন পূর্বক পূণঃ পুলিশ তদন্ত প্রসঙ্গে।

জনাব

যথাযথ সম্মান এর সাথে বিনীত নিবেদন এই যে; আমি……….., পিতাঃ……….. মাতাঃ  ……………, গ্রামঃ ……….., ডাকঘরঃ …………, থানাঃ ………….., জেলাঃ………….। পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ নাম্বার 4001-0000……..

ই পাসপোর্ট আবেদনে আমার ………………..ভুল হওয়ার কারনে পুলিশ তদন্ত বিপক্ষে আসে। 

অতএব, এ প্রেক্ষিতে উক্ত আবেদনের………………. সংশোধন করে পূনঃ পুলিশ তদন্ত পাঠাতে অনুরোধ জানাচ্ছি।

বিনীত

আপনার নাম:

মোবাইল নাম্বার:

উপরে উল্লেখিত উপায় আপনি যদি আবেদন করেন, তাহলে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য পুনরায় আবেদন করার কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়ে যাবে।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে কিছু প্রশ্ন উত্তর (FAQs)

পুলিশ ভেরিফিকেশন কত দিনে সম্পন্ন হয়?

পুলিশ ভেরিফিকেশন সর্বোচ্চ ২ থেকে ৩ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আপনাকে পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন যাচাই করার মাধ্যমেই সেই তথ্যটি সম্পর্কে অবগত হয়ে যেতে হয়।

পুলিশ ভেরিফিকেশন নেগেটিভ আসলে কি করব?

কোন কারণে ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন যদি নেগেটিভ আসে তাহলে আপনাকে পুনরায় পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য আবেদন করতে হবে।

এক্ষেত্রে কিভাবে পুনরায় পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য আবেদন করবেন, সেটি সম্পর্কিত তথ্য উপরে বর্ণিত প্যারাগ্রাফে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন কতদিন পরে পাসপোর্ট পাওয়া যাবে?

পুলিশ ভেরিফিকেশনের কতদিন পরে পাসপোর্ট পাবেন সেটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার পাসপোর্ট আবেদনের উপর।

অর্থাৎ আপনি কি রকমের পাসপোর্ট আবেদন করেছেন সেটির উপর নির্ভর করবে পাসপোর্ট আবেদনের কতদিন পরে আপনি পাসপোর্ট ডেলিভারি পাবেন।

এক্ষেত্রে, জেনে নিতে পারেন পাসপোর্ট আবেদনের কতদিন পরে পাসপোর্ট পাওয়া যায় এই আর্টিকেলটি।

তাহলে বিভিন্ন ক্যাটাগরির পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট কতদিন পর পাবেন সেটি সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।

কোন কারণে পুলিশ ফোন না দিলে কি করব?

কোন যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে যদি আপনার নাম্বারে কল না আসে তাহলে নিকটস্থ পুলিশ অফিসে প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে চলে যেতে হবে।

ভেরিফিকেশনের কতদিন পরে ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন স্ট্যাটাস চলে যাবে?

ভেরিফিকেশনের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ার পরে বেশ কিছু সময় লাগবে এই স্ট্যাটাসটি চলে যেতে। তবে ভেরিফিকেশন যদি সম্পন্ন হওয়া যায় তাহলে যেকোনো সময়ে স্ট্যাটাসটি চলে যাবেই যাবে।

সে ক্ষেত্রে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোন কারণ নেই।

2 thoughts on “ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য”

Leave a Comment

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

16 − one =

Scroll to Top